ডিজিটাল পর্দার পেছনে নীরবণ, কোড আর আত্মার মধ্যে চুপচুপি। এআই কবিতা লিখেনা; তুমিই লেখক।

একজন ডেভেলপার একা রাত্রির মধ্যে কোডিং করেন—বিখ্যাতির জন্য নয়, বরংতো নীরবণ।এইখানে,খেলারপ্রতিটিমেকানিকহৃথসময়-আত্মা।

চিকাগোর প্রবাসী প্রান্তে বড়াইয়ের সংস্কৃতি আর জেনের শান্তিতে বড়াইয়ের মধ্যে আমি কোডকে কবিতা-এর মতো লিখি।এটি ভাগ্যের খেলা নয়—এটি মানবিকতা।

এআই কবিতা লিখতে পারে, কিন্তু এর পটভূমি শুধু আমাদের নীরবণ। রাতের শেষে, একটি চা, ২০মিনিট—সত্যিকার 'লেখক' होয়ান্ডি? —প্রতিয়াগ, 'অনুপ্তি'—এটি 'জয়'।

একজন ব্রুকলিন-জন্ম কোডার-কবি যিনি সলসা ওভার ভিনিল এবং লিস্প-প্রার্থনাকে অনুভব করেছেন, তাঁহা দেখেছেন—এলগরিদমগুলি গেমিংয়ের मानবিক ছন্দকে अদৃশ।

একজন নিস্তব্ধ জিনিয়াস হানা তার একাক্ষীয়তা দিয়ে গেম ডিজাইনকে পরিণতিরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপেরূপ।এটি বিজয় নয়—এটি 3টি AM-এর নিস্তব্ধতা, মধ্যনিশ্চলতা,ওআমারই।

যখন কৃবাই কবিতা লিখে, তখন কার হাতেই কলম? ব্রুকলিনের আফ্রো-সেল্টিক মন্ত্র, ডিজিটাল পদ্ধতি—এটা অটোমেশনের ব্যাপারা,এটা ‘সিউল’-এরই।

একজন ব্রুকলিনের শিশু, পুয়ের্তো রিকান ও জার্মান-জিউদি উত্তরে, আমি ইউনিটির মধ্যে কোডিংয়ের সময়ে 'স্টারলাইট' স্বপ্নের মধ্যে অদৃশা-আলগোরিদমের 5টি hidden trap-এর কথা।

ডিজিটাল পরিচয় ও স্লট মেশিনের স্বপ্নের মধ্যে লুকানো ৫টি প্যাটার্ন—এটি লাকের বিষয় নয়, বরংতো মানুষের अভিলাষ্টেরই।